★★→সাধারনত ১৩-১৯ বছর বয়সীদের মাঝে প্রায়ই সপ্নদোষ এর সমস্যা হয়ে থাকে । একে ভেজা সপ্ন বা সেক্স ড্রিম ও বলা হয়।
মানব সন্তান বিশেষত ছেলেরা, বয়ঃসন্ধিকালে পৌঁছালে তাদের বীর্যথলিতে বীর্য এবং অন্ডকোষে শুক্রাণু তৈরি হয়। সময়ের সাথে সাথে বীর্য ক্রমাগত বীর্যথলিতে জমা হতে থাকে। বীর্যথলির ধারণক্ষমতা পূর্ণ হওয়ার পর নিদ্রারত অবস্থায় অনিচ্ছাকৃতভাবে বীর্যপথে বীর্যপাত ঘটে দেহে বীর্যের ভারসাম্য নিয়ন্ত্রিত হয়, একেই স্বপ্নদোষ বলা হয়।
স্বপ্নদোষ কী? কিভাবে হয়।
এ ধরনের সপ্ন যৌন সম্পর্কের হতেও পারে নাও পারে। মহিলাদের ক্ষেত্রে ও এ সমস্যা হতে পারে।
যৌন উত্তেজনা বা চরম পুলক লাভের মত সপ্নও হতে পারে।
এই সপ্নদোষ বিভিন্নমাত্রার হতে পারে। আমেরিকাতে প্রায়িই ৮৩ শতাংশ লোক এই সমস্যায় ভোগে।
আমেরিকার বাইরে প্রাই ৯৮ শতাংশ রোকের মধ্যে দেখা যায়।অবিবহীতদের ক্ষেত্রে সপ্তাহে .১৮ বার এ সমস্যা হয় ।
কিন্তু বিবাহিতদের ক্ষেত্রে.১৫ বার এ সমস্যা দেখা দেয়।সাধারনত বয়সন্ধিকালের সময় থেকে এ সমস্যা হয়ে থাকে।
দেখা যায় যে জারা সপ্নদোষে ভোগে তারা হস্তমৈথুন করে কম।
কিছু রোকের ওপর গবেষনা করে দেখা গেছে যে টেস্টোসটেরনের মাত্রা বাড়িয়ে দিলে যৌন আকাঙ্খা বা সপ্নদোষ ১৭ শতাংশ থেকে বেড়ে ৯০ শতাংশ হয়।
অনেকের ক্ষেত্রে প্রথম বীর্যপাতের ঘটনা শুরু হয় সপ্নদোষের মাধ্যমে কিন্তু বাস্তবে দেখা যায় যে বেশিরভাগই প্রথম বীর্যপাত ঘটায় হস্তমৈথুনের মাধ্যমে।
মহিলাদের ক্ষেত্রে দেখা যায় যে ৫৫০০ মহিলার মধ্যে প্রায়ই ৪০ শতাংশ এ সমস্যার সম্মূখীন হয়েছেন।
তবে ৮৫ শতাংশ মহিলা ২১ বছর বয়সে সপ্নদোষের শিকার হয়। অনেকেই ১৩ বছরে এ সমস্যায় পড়েন।
সাধারনত এত কোন বড়ধরনের সমস্যা হয়না বলে এটাকে খুব গূরুত্ব ও দেয়া হয়না্ ।অনেকে এর চিকিৎসা করিয়ে প্রতারিত হয়েছেন।
অনেকে হারবাল চিকিৎসাও করাচ্ছেন কিন্তু তা বিজ্ঞান সম্মত না হওয়ায় অনেকে পছন্দ করছেননা।
অনেক লোক একে বড় যৌনরোগ ভাবেন এবং কিছু চিকিৎসক এই সুযোগ নিয়ে ভুল চিকিৎসা দিয়ে বিপত্তি ও ডেকে আনেন।
আরও নতুন কিছু জানতে আমোদের সাথেই থাকুন। আপনার সুসাস্থই আমাদের একান্ত কাম্য।
স্বপ্নদোষ কী? কিভাবে হয়।